স্কুল শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডি দেওয়ার কার্যক্রম শীগ্রই শুরু হতে যাচ্ছে
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা তথ্য ভিত্তিক ডেটাবেইজ তৈরি এবং ইউনিক আইডি প্রদান কার্যক্রম বাস্তবায়নে পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তাদের সহযোগিতা প্রদান সংক্রান্ত।
class="MsoNormal">প্রিয় শিক্ষর্থী ভাই ও বোনেরা সাম্রপতিক সময়ে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্য জানানে যাচ্চে যে বাংলাদেশের সকল শিক্ষার্থীদের একটি ইউনিক আইডি প্রদান করা হবে এ লক্ষ্যে বাংলাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নোটিশ প্রদান করা হয়েছে।
উপর্যুক্ত বিষয়ে সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্চে যে, বাংলাদেশের শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুোরো( ব্যানবেইস)কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন Establishment of " Intergrated Educational Information Management System (EIMS)" শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুটি বিভাগ এবং আওতাধীন সকল সংস্থা, অধিদপ্তর, শিক্ষবোর্ড এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য সমন্বিত শিক্ষাতথ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। উক্ত প্রকল্পের আওতায় CRVS ব্যবস্থার আলোকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীদের ডেটবেই্জ প্রস্তুতি এবং ইউনিক আইডি (UID) প্রদান কার্যক্রম শীগ্রই শুরু হবে। এ জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হতে নির্ধারিত ছকের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা (ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত) মৌলিক তথ্য ও শিক্ষা সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের পর ডেটা এন্ট্রির কাজ সম্পন্ন করতে হবে। উল্লিখিত কার্যাবলি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ও সহকারি প্রোগ্রামার, UITRCE মাস্টার ট্রেইনার হিসেবে এবং প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানসহ অপর একজন ICT তে অভিজ্ঞ শিক্ষককে ডেটা এন্ট্রি ও তথ্যছক পূরণ সংক্রান্ত বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। বর্ণিত কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য িএকটি কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। ( কপি সংযুক্ত)।
এমতাবস্তায়, ইউনিক আইডি (UID) প্রদান কার্যক্রম সংযুক্ত কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী সফলভাবে বাস্তবায়নের নিয়মিত সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ঠ জেলা, উপজেলার পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তাসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে প্রয়োজনীয় নির্দেশন প্রদানের জন্য বিশেষভাবে অনোরোধ করা হলো্।
ইউনিক আইডির জন্য শিক্ষার্থীদে অবশ্যই সাথে যে সকল কাগজ রাখতে হবে।
১। দুই কপি পাসপো্র্ট সাইজ রঙিন ছবি ( ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা হতে হবে।) ছবির পিছনে শিক্ষার্থীর পূর্ণ নাম, রোল লিখতে হবে।
২। শিক্ষার্থীর জন্ম সনদের ফটোকপিভ। জন্ম সনদ অবশ্যই ডিজিটাল হতে হবে।
৩। পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
৪। পিতা ও মাতার জন্ম সনদ ( যদি থাকে)।
৫্ পিতা ও মাতা মৃত হলে অভিভাবকের জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
Post a Comment
Pllease wait a moment